https://theallinonekitchen.com/ Aajnewsofficial: February 2023

Thursday, 23 February 2023

Diet Chart For Weight Loss in Bengali-ওজন কমানোর জন্য ডাইট চার্ট

 Diet Chart For Weight Loss in Bengali-ওজন কমানোর জন্য ডাইট চার্ট


মোটা হওয়ার কারণে বিরক্তি ও বিব্রতবোধও তৈরি হয়। তার একটি আলগা, ভারী শরীর আছে। এটি আপনাকে আপনার সম্পূর্ণ স্কেলেবিলিটি বিভ্রম শেষ করতে দেয়। স্থূলতা শুধু সৌন্দর্যই কমায় না, শরীরকে রোগের আবাসস্থল করে তোলে। একটি ভাল বৈশিষ্ট্য পরিচয় একটি সুস্থ শরীর থেকে ছিল.


ব্যস্ত জীবনযাত্রার সাথে তাল মিলিয়ে, আজকাল সবাই তাদের ফিটনেসের দিকে খুব একটা মনোযোগ দেয় না। আপনি আপনার কাজে সাড়া দেন, যখন আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং আপনি ফিট থাকেন। একই ওজন কমাতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জিমে ঘাম ঝরাতে হয়, ডায়েটিং করতে হয় এবং অনেক সময় ওষুধ সেবন করতে হয়। এখন পর্যন্ত স্থূলতা কমাতে কিছুই করা হয়নি। আপনার পেটের চর্বি কমানোর সর্বোত্তম উপায় কী তা হল সঠিক ডায়েট চারটি অনুসরণ করা।



Diet Chart For Weight Loss in Bengali


সবজিয়ানের কাসুপ-Sabzian's Kasup


এই শব্দটি ডায়েট চার্টে খ্যাতি পেয়েছে। প্রয়োজন হবে না, এটি সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করা হবে. ভাগ্যক্রমে, আপনি এটি আবার পরিবর্তন করতে পারেন।


যখন আপনি ওজন কমাতে শুরু করেন তখন সাধারণত সব মানুষ দুই বা চার পাউন্ড হারায়, তারপর চর্বি হারায় না। তাই প্রতিবার আপনি প্রথম চার রাউন্ডে আপনার খাদ্যকে কঠিন করে তুলবেন। ওজন কমানোর এই ডায়েট চার্ট আপনার কাছে ফিরে আসবে।


ঠিক যেমন প্রতিটি ব্যক্তির শারীরিক গঠন এবং তার পরিশ্রমের পরিমাণ ছিল, তার খাদ্য ও পানীয়ের প্রয়োজন ছিল ভিন্ন। এটির জন্য ভাল থাকুন এবং এটি বের করুন।


শরীরের ওজন কমাতে ক্যালোরি রেকর্ড করতে হবে এবং তার জন্য একটি সুষম খাদ্য তালিকা তৈরি করতে হবে। মসৃণভাবে কম চিন্তা করুন এবং শরীরের কাজ করতে হবে না, 1200 থেকে 1800 ক্যালোরি মধ্যে শব্দ মনে রাখবেন। এই ক্যালোরিগুলি চর্বি হিসাবে সঞ্চিত না হয়ে শক্তি হিসাবে শরীরে ভাল সঞ্চিত হয়।


তিনটি প্রধান খাবার, যেমন সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার প্রতিটিতে 300 থেকে 350 ক্যালোরি।

স্ন্যাকস এবং অন্যান্য 300 ক্যালোরি রাখুন।

আপনি কিভাবে গ্রিন টি পান করবেন? গ্রিন টি ওজন কমাতে সাহায্য করে।

গো খান খান, গোটা গম বানাই হোক বা বাদামি চাভেল হো হোক। ময়দা বা সাদা ছোবল খাবেন না।


Diet Chart



Diet Chart For Weight Loss in Bengali -ওজন কমানোর জন্য ডায়েট চার্ট 


আপনি প্রাতঃরাশ, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার হিসাবে ভাগ করুন।


সকালে ঘুম থেকে উঠে: পানি পান করুন, হতে পারে দুই গ্লাসের কম এবং এক লিটারের বেশি। যদি পানি সামান্য গুঞ্জন হয় তবে আপনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভাল হবে।


কুঞ্জল যদি সম্ভব হয় : এটি একটি যৌগিক ক্রিয়া হওয়ায় একে ওমান ধাউতিও বলা হয়। একটি পিকারেলে প্রায় দুই লিটার হালকা গরম পানি বমি করা হয়। বিপির সমস্যা না হলে পানিতে হালকা সোডিয়াম যোগ করুন। এটি নিজে করা খুব সহজ হবে শুরুতে আপনি যদি কাউকে চেনেন তবে আপনি নিজেই এটি করতে পারেন।


প্রাতঃরাশ: ওটস তৈরি করুন তবে তাত্ক্ষণিক ওটস নয়। সাদে ওটস কা প্যাকেট লুন্ট হে উসমেন পাজ, লাহসুন, দারুচিনি, জারা সি মোংরাইল ওরফে কালুনজি, বদলি নামক ওগ্যারা তাও না। আবহাওয়া থেকে সবজি রাখা সম্ভব? হতে পারে ডাবল কো-ফ্লেক্স এবং কনডেন্সড মিল্কের সাথে ব্রোকলি বা আপনি যদি আমিষভোজী হন, তিন বা চারটি শক্ত-সিদ্ধ ডিমের সাদা অংশ। অবিলম্বে চীনা নিনবু কি শিখানজি। শিখাঞ্জি প্রথমে পিয়ন খায় তারপর ডিম এবং মাঝে মাঝে সকালের নাস্তায় দই দিয়ে সেদ্ধ আলুও খায়। সবুজ ধনেও যোগ করুন।


ব্রাঞ্চ: কফি বা গ্রিন টি বা আদা, তুলসী, দারুচিনি, এলাচ ইত্যাদির সাথে পাঁচ থেকে দশটি বাদাম, চিনির পরিবর্তে শুধুমাত্র সুগার ফ্রি।


দুপুরের খাবার: এক বাটি বাদামী চাল, সালাদ, ডাল, বহু শস্যের আগে এক বা দুটি রোটি।


শ্যাম কি চাই-শাই: যেকোনো ভেজ স্যুপ বা রোস্টেড ছোলার সঙ্গে চাই বা ভালো বা গ্রিন টি। এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে অঙ্কুরিত হতে পারে।

রাতা কা খানা এক বাটি সবজির স্যুপ, এক বাটি সালাদ, বা এক বাটি পেঁপে বা এক বাটি সবজি, রসুন, পেঁয়াজ ভরা বা আমিষ হতে হবে তাহলে তিনটি ডিমের সাদা অংশ বা 150 গ্রাম ছানার স্তন, অথবা দুই পা। টুকরা.

এটা গুরুত্বপূর্ণ নয় যে আপনি তার মধ্যে বিষয় চিহ্নিত করুন. আপনার সঠিক পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ করা অপরিহার্য। এর সাথে, এই তরলগুলি তাকে আরও শারীরিক এবং ব্যায়াম করার জন্য তার দৈনন্দিন রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।


What to eat and how to eat for obesity advice? - Weight loss food in Bengali স্থূলতা সম্পর্কে পরামর্শের জন্য কী খাবেন এবং কীভাবে খাবেন? -  ওজন কমানোর খাবার


স্থূলতা থেকে নিজেকে বাঁচাতে আপনি নিম্নলিখিত জিনিসগুলি খেতে পারেন এবং স্থূলতা থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারেন:




What to eat for the businessman from obesity? - Foods to avoid weight loss -স্থূলতা থেকে ব্যবসায়ীর জন্য কী খাবেন? - ওজন হ্রাস এড়াতে খাবার


অভদ্রতার বিরুদ্ধে পরামর্শ দেওয়ার জন্য, আপনার নিম্নলিখিতগুলি বলা উচিত নয়:


আরও চাইনিজ খাবার, যেমন মিষ্টি এবং খির।

আরো আনন্দদায়ক পছন্দ, যেমন - ঠান্ডা পানীয় এবং শরবত।

উচ্চ তেলযুক্ত খাবার, যেমন- ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এবং চিপস।

ওজন কমানোর জন্য কিছু ব্যায়াম এবং যোগব্যায়াম - হিন্দিতে ওজন কমানোর জন্য কিছু ব্যায়াম এবং যোগব্যায়াম

ওজন কমানোর জন্য আপনাকে আপনার রুটিনে যোগ করতে হবে এমন আমাদের ডায়েট চার্ট নীচে দেওয়া হল:


সকাল-সন্ধ্যা হাঁটতেন।

রাসি ফান্দন অধ্যয়ন করুন।

সাঁতার কাটতে যাও.

সাইকেল ব্যবহার করুন।

জুম্বা বা নাচের ক্লাস থেকেও যোগ হতে পারে।

যোগ ব্যায়াম করলেও ওজন কমতে পারে, যোগব্যায়াম করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন: ওজন কমানোর জন্য নিচে যোগব্যায়াম করুন


Labels: ,

Tuesday, 21 February 2023

Weight Loss Diet Chart For Female_মেয়েদের ওজন কমানোর উপায়

 Weight Loss Diet Chart For Female_মেয়েদের ওজন কমানোর উপায় 


বন্ধুরা কেমন আছো তোমরা আশা করি সকলেই ভালো আছো। আজ আমরা একটু মহিলা বা মেয়েদের নিয়ে অর্থাৎ মেয়েদের সাস্থ নিয়ে কথা বলবো।মহিলাদের ওজন বা মেয়েদের ওজন বেড়ে যাচ্ছে সমস্যা তা কি করা যায় সেটাই আমরা একটু আলোচনা করবো। আলোচনা করবো ওজন কমানোর খাবার নিয়ে।



১ মাসে ১০ কেজি কিন্তু ওজন কমানো অসম্ভব নয়। কঠোর ইচ্ছাশক্তি ও পরিশ্রমের মাধ্যেমে এটা করা যায়। আপনার মনও দেহ যদি এটা করতে পুরোপুরি সম্মতি না
দেয় তাহলে এটা চেষ্টা করাই ভাল। কেননা শুধু ৭-১০ দিন কষ্ট করার কোন মানে হয় না। আপনি বরং অন্যকোন পদ্ধতি অনুসরণ করুন। আপনি আজ শুরু করলে আজ থেকেই ওজন কমা শুরু করবে না। আপনার শরীরের এই খাদ্য তালিকা গ্রহণ ও মস্তিষ্ক ওজন কমানোর জন্য প্রস্তুত হলে, এটা কাজ করা শুরু করবে। শরীর ও মনকে এমন পর্যায়ে নিতে সময় লাগবে।


আমি এই ওজন কমানোর খাদ্য তালিকা অনুসরণ করে এক দিনে সর্বোচ্চ ৫০০ গ্রাম কমিয়েছি। ভাববেননা প্রতিদিন ৫০০ গ্রাম করে কমবে। সারাদিনের ক্যালরি গ্রহণ ও খরচের উপর নির্ভর করে দিনে আপনার কত গ্রাম কমবে। এটা সাধারণ কথা। এখানে আরো কিছু ব্যাপার আছে। শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বেশি হলে প্রথমে ধীরে ধীরে ওজন কমতে থাকবে।



তবে আমার কঠোর নির্দেশ না খেয়ে থাকবেন না। আর আপনার যদি শারীরিক কোন সমস্যা থাকে বা যদি আপনি কোন ডাক্তারের নির্দেশনায় থাকেন,তাহলে এটা অনুসরণ করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নেবেন। এই ওজন কমানোর খাদ্য তালিকার সাথে সম্পূর্ণ ফলাফল পেতে ব্যায়ামও করতে হবে।  চলুন দেখে নেই আমার ১ মাসে দশ কেজি ওজন কমানোর খাবার তালিকা।



 Weight Loss Diet Chart For Female


মাসে ১০ কেজি ওজন কমানোর ব্যায়ামগুলো জানতে এই পোষ্টটি পড়ুন।


সকাল মানেই ৯-১০ টা নয়। সকাল ৬টায় উঠতে হবে। সকালের আবহাওয়ায় কিছু স্বাস্থ্যকর উপাদান থাকে। যেমন সকালের রোদে ভিটামিন ডি শরীরের জন্য অনেক উপকারি।



মধু আর লেবুর উপকারিতা

মধু আর লেবুর উপকারিতা

সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে এক গ্লাস মধু দিয়ে লেবু জল পান করতে হবে। একটা মাঝারি সাইজের লেবুর অর্ধেক রস এক গ্লাস জলের মধ্যে দেবেন। সাথে এক চা চামচ অরগানি মধু মিশিয়ে পান করবেন। শীতকালে কুসুম গরম জল দিয়ে পান করবেন। আমি সকালে উঠে খালি পেটে ৪০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা জগিং করতাম। ফিরে এসে এই পানীয় খেতাম। এর সাথে আধা চামচ কালো জিরার তেল মিশিয়ে খেতে পারলে আরো ভাল।


ওজন কমাতে সকালের নাস্তা

সকালের নাস্তা মানে ৮ টার দিকে একটি সবুজ আপেল (Green Apple) অথবা কমলা অথবা দুইটি ছোট সাইজের কলা। সপ্তাহে চার দিন এসব খাবেন। বাকি দুই দিন একটা পাতলা রুটি অথবা চিনি ছাড়া বাকড়খানি খাবেন সাথে একটি কলা দিয়ে। বাকি একদিন একটি ডিম অথবা একগ্লাস দুধ চিনি ছাড়া। যেদিন দুধ ডিম খাবেন, সাথে একটি কাঁচা শসা অথবা গাঁজর খাবেন।



সকালের নাস্তা রেসিপি

সকালের নাস্তা পর ১০.৩০ টায় অল্প তেলে রান্না করা নানা পদ মেশানো শাক সবজি (Mixed Vegetables) বড় কাপের ১ কাপ পরিমাণ খাবেন। সপ্তাহে দুই দিন ছোট স্যুপ খাওয়ার বাটির এক বাটি ডাল খাবেন। বেশি ক্ষুদা লাগলে সবজি বা ডালের সাথে অল্প কিছু মুড়ি মিশিয়ে খেতে পারেন। অথবা ৩-৪ টেবিল চামচ ওটমিল ভেজানো কিছমিছ বা খেজুর দিয়ে খেতে পারেন। আমি রাতের ঘুমানোর আগে ২-৩ টা খেজুর এবং ২০-২৫ টা কিছমিছ ভিজিয়ে রাখতাম।


দুপুরের খাবার তালিকা

দুপুরে (২ টার সময়) মাঝারি সাইজের বাটির এক বাটি শাক সবজির সাথে ডাল মিশিয়ে খাবেন। মিক্সড সবজি খাওয়া সবচেয়ে ভাল। তাহলে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সব ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল পাচ্ছেন। আর সবজিতে থাকে প্রচুর ফাইবার যা, হজমে সহায়তা করে এবং শরীরে প্রবেশ করার সাথে সাথে গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়। সবজি রান্না করার ক্ষেত্রে তেল খুব সামান্য দেবেন। আর তেলে পেয়াজ ভেজে রান্না করবেন না। সবজি পুরোপুরি সিদ্ধ করবেন না। আধা সিদ্ধ সবজিতে পুষ্টিগুণ অটুট থাকে।


শাক সবজির মধ্যে বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো, গাঁজর, শষা, বেগুন, মূলা, শিম, পটল, করলা, শালগম, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, পালং শাক, পুঁই শাক, মূলা শাক, লাউ শাক, সরিষা শাক, ইত্যাদি ওজন কমানোর জন্য অনেক উপকারি। অধিক ক্ষুদা লাগলে সপ্তাহে দুইদিন ১ কাপ করে ভাত খাওয়া যাবে। তবে আমি ১৫-২০ দিন পর পর ভাত খেতাম। হ্যা এটা সত্যি যে ভেতো বাঙালিদের অনেকটাই সমস্যা।


সপ্তাহে ১-২ দিন মুরগির মাংস খেতে হবে। তবে শুধুমাত্র মুরগির বুকের মাংস (Chicken Breast)। আপনি একটা মুরগির বুকের অর্ধেক খেতে পারবেন। আমি সপ্তাহে একদিন মুরগির বুকের অংশের কোয়ার্টার (চার ভাগের এক ভাগ) গ্রিল (Chicken Grill) সাথে একটা সাদা নান (Plain Nun) রুটি খেতাম।  সপ্তাহে দুই দিন মাছ খেতে হবে। অতিরিক্ত তেলযুক্ত মাছ খাবেন না। বড় মাছ খেলে এক পিস সবজির সাথে নিয়ে খাবেন। সবজি দিয়ে মাছের তরকারি বা শাক দিয়ে মাছের তকরারি খুব উপাদেয়।


বিকেলের হালকা খাবার

বিকেল ৪টায় ২০-৩০টি ভেজানো ছোলা অথবা ৩-৪ টি খেজুর অথবা একটি কলা। সকালে কলা খেলে বিকেলে অন্যকিছু খাবেন। তবে মেয়েরা এই ১ মাসে ১০ কেজি ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অনুসরণ করার চলাকালীন পিরিয়ডের সময় দিনে ২-৩টা কলা অবশ্যই খাবেন। কলাতে প্রচুর আয়রন আছে যেটা পিরিয়ডের সময় বেশি বেশি খাওয়া উচিত। তবে শরীর বেশি দুর্বল হলে  ডায়েট করা বাদ দিন।  এসবের সাথে চিনি  ছাড়া চা খেতে পারেন। আমি সন্ধ্যায় ব্যায়াম করতাম তাই বিকেলে ব্যায়াম করতে যাওয়ার ৩০ মিনিট আগে এসব খেতাম।


রাতের খাবার কেমন হওয়া উচিত

রাত ৭ টায় একগ্লাস লেবু জল । সকালের বাকি অর্ধেক লেবুর রস এক গ্লাস জলে মিশিয়ে পান করুন। আমি ব্যায়াম করে এসে রাত ৮ এর সময় লেবু জল খেতাম। ৯ মিনিটে রাতের খাবারে আবার সবজি খাবেন। ২০০ গ্রাম পরিমাণ মিক্সড সবজি অথবা শাক রান্না খেতে হবে। বেশি ক্ষুদা লাগলে সাথে দুই মুঠ মুড়ি খেতে পারেন। রাত ১২ টার মধ্যে ঘুমিয়ে যেতে হবে। মনে রাখবেন, রাতের অবশ্যই রাতে খাওয়ার ৩ ঘণ্টা পর ঘুমাতে হবে।



জল খাওয়ার নিয়ম


জল খাওয়ার নিয়ম

সারাদিন প্রচুর জল খেতে হবে। আমি তখন দিনে ৭-৮ লিটার জল খেতাম। আমার পেট ভোরেই রাখতাম জল দিয়ে। খাবার যা খেতাম বেঁচে থাকার জন্য ? ।


ওজন কমানোর এই খাদ্য তালিকা অনুসরণের পাশাপাশি আমি সকালে ও সন্ধ্যায় ব্যায়াম করতাম। এই ডায়েট চলাকালীন ওজনবাহি বা ওয়েট লিফটিং কোন ব্যায়াম করা যাবে না। ফ্রি হ্যান্ড এবং কার্ডিও ব্যায়াম করতে হবে।


সতর্কতা

1. প্রাকৃতিক খাবার ছাড়া বাইরের কোন তৈরি খাবার খাওয়া যাবে না।


2. মিষ্টি জাতীয় যে কোন খাবার শতভাগ এড়িয়ে চলতে হবে।


3. তেলে চুবিয়ে ভাজা যে কোন খাবার, হোক সেটা বাসায় বানানো খাওয়া যাবে না।


4. আগে কখনো কোন ডায়েট চার্ট ফলো না করে থাকলে। শুরু থেকেই ওজন কমানোর এই ডায়েট চার্ট অনুসারন না করাই ভাল। আপনি শুরুতে ধীরে ধীরে খাবার কমিয়ে এটাকে শেষ লক্ষ্য হিসেবে রাখুন।


শেষ কথা

অসুস্থ শরীরে এটা অনুসরণ করবেন না। অথবা এটা অনুসরণ করার সময় অসুস্থ হলে জরুরী ভিত্তিতে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করবেন এবং এটা জানাবেন। তবে এটা অনুসরণের সময় কোনো সমস্যা হয়েছে এমন কোনো তথ্য আমাদের কাছে নেই।












source:chalokolkata.com






Labels:

নারী বডি বিল্ডারদের ইতিকথা। History Of Female Body Builders

  নারী বডি বিল্ডারদের ইতিকথা। History Of Female Body Builders

আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগারকে আমরা কে না চিনি? তবে ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের ৩৮ তম গভর্নর হিসেবে তিনি যতটা না চেনা আমাদের কাছে, তার চাইতেও ব্লক ব্লাস্টার মুভি টার্মিনেটরের “I’ll be back” ডায়লগের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন তিনি। যদিও আমরা ভুলেই যাই, তার প্রথম পরিচয় ছিল বডিবিল্ডার হিসেবে ৭ বার ‘মিস্টার অলিম্পিয়া’ এবং ৪ বার ‘মিস্টার ইউনিভার্স’ খেতাবপ্রাপ্তি।

বডি বিল্ডিংয়ের প্রসঙ্গ আসলে আমাদের সব সময় পুরুষদের কথা মনে আসে। অথচ ১৯ শতকের প্রথম থেকে নারীরা শরীরচর্চাভিত্তিক প্রতিযোগিতা ও পেশী প্রদর্শনীর সাথে যুক্ত হতে শুরু করে। এ সময় নারী বডি বিল্ডারের আবির্ভাব হয়। তবে এ নিয়ে তেমন প্রচার সে সময় হয়নি। সার্কাসে অমানুষিক শারীরিক শক্তি প্রদর্শন করার পাশাপাশি বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় সবলদেহী নারীরা সে সময় থেকেই উপস্থিত হতে শুরু করে। ধীরে ধীরে বডিবিল্ডিং ও রেসলিংয়ের মতো অপ্রথাগত প্রতিযোগিতায় নারীদের অংশগ্রহণ বাড়তে শুরু করে। আমরা সে সময় সুঠাম দেহের অধিকারিণী লুইস লিরস, আইভি রাসেলদের সরব উপস্থিতি দেখতে পাই। যদিও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতামূলক আয়োজন শুরু হয় অনেক দেরিতে, ১৯৭৭ সালে।


নারী বডি বিল্ডারদের ইতিকথা-History Of Female-BodyBuilders




প্রথমদিকের নারী বডি বিল্ডারদের ভেতর কেটি ব্র্যামবাখ এবং কেট রবার্টসের নাম বেশ স্মরণীয়। অষ্টাদশ শতকের শেষ দিকে শরীরচর্চাকারী নারীদের ‘বডিবিল্ডার’ বলা হতো না। তাদের বলা হত ‘স্ট্রং উইমেন’। স্ট্রং উইমেনদের জন্য বিভিন্ন প্রতিযোগিতাও এ সময় আয়োজন করা হত। ‘ফিমেল ইতালিয়ান স্যামসন’ বা ‘লিটল ওম্যান ফ্রম জেনেভা’ নামে যেসব প্রতিযোগিতা হতো, তা পরবর্তী শতকে সার্কাসের নারীদের সরব উপস্থিতির প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে। যদিও এগুলোর একটিকেও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা বলা যাবে না।




মূলত সার্কাসের দলগুলো ‘স্ট্রং উইমেন’ খেতাবধারী নারীদের সাধারণ আশ্রয়স্থল ছিল। অন্য অনেক কিছুর মতোই নারীদের সার্কাসে এমন উপস্থিতির ব্যাপারটি শুরুতে মোটেই স্বস্তিকর ছিল না। তখন সার্কাসে এমন মহিলাদের অ্যাথলেট বা জিমন্যাস্ট হিসেবে বিবেচনা করার চেয়ে হাস্যরসের খোরাক হিসেবে উপস্থাপন করা হত। 



তখনকার সময়ে অমানুষিক শক্তিমত্তা সম্পন্ন নারী ছিলেন ‘গ্রেট স্যান্ডউইনা’ নামে খ্যাত কেটি ব্র্যামবাখ। ভিয়েনার অধিবাসী এই মহিলার বাবা-মা দুজনই সার্কাসে কাজ করতেন । তিনি তার বাবা (যার উচ্চতা ছিল সাড়ে ৬ ফুট) ও মা (যিনি ছিলেন ১৫ ইঞ্চি বাইসেপ পেশীর অধিকারী শক্তিশালী নারী) উভয়েরই মিলিত অবয়বের উত্তরাধীকারী হয়েছিলেন।



  নারী বডি বিল্ডারদের ইতিকথা




তার ১৪ ভাই বোনের মতো তিনিও বাবা-মায়ের সাথে সার্কাসে কাজ করতেন। তাদের সার্কাসে অন্যান্য ইভেন্টের মধ্যে একটি ছিল রেসলিং, যেখানে একটি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয়া হত। চ্যালেঞ্জটি ছিল, ওপেন রিং রেসলিংয়ে কোনো পুরুষ যদি তাকে পরাস্ত করতে পারে, তবে নগদ ১০০ গোল্ড মার্ক পুরষ্কার দেওয়া হবে। বলা বাহুল্য, কোনো পুরুষ সেই চ্যালেঞ্জে সফল হতে পারেননি।




মজার ব্যাপার হচ্ছে, রেসলিং রিংয়ের একটি ঘটনাই পরবর্তীতে তার জীবনের গতি আমূল বদলে দেয়। ম্যাক্স হেইম্যান নামের এক জার্মান ভদ্রলোক তখন বেশ নামডাকওয়ালা সার্কাসের অধিকারী ছিলেন। তিনি এমনই এক চ্যালেঞ্জ নিয়ে স্যান্ডউইনার প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে রিংয়ে নামেন এবং যথারীতি পরাজিত হন। তবে হেরে গিয়েও তিনি দমে গেলেন না। বরং ভাবলেন, তার নিজের সার্কাসে অভিনব অধ্যায়ের সূচনা করতে এই নারীর কলাকৌশল আরো বেশি সাহায্য করবে। বৈষয়িক চিন্তা ছাড়াও রোমান্টিক ভাবনাও হেইম্যানকে আচ্ছন্ন করেছিল। পরবর্তীতে হেইম্যান-ব্র্যামবাখ বিয়ে করেন এবং দীর্ঘ ৫২ বছরের এক চমৎকার বিবাহিত জীবন পার করেন।


১৯০০ সালের দিকে ব্র্যামবাখ ও তার স্বামী আরো বৃহৎ কর্মপরিসরের আশায় মার্কিন যু্ক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। নিউ ইয়র্ক শহর তখন পৃথিবীর সব প্রান্তের সুযোগ সন্ধানী মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের স্থান। এ শহরেই ১৯০২ সালে ব্র্যামবাখের সাথে ইউজিন স্যান্ডোর ভারোত্তলন প্রতিযোগিতা হয়। ব্র্যামবাখ যেখানে ৩০০ পাউন্ড ওজন একহাতে মাথার উপর ওঠাতে সক্ষম হন, সেখানে স্যান্ডো দু’হাতে সমপরিমাণ ওজন বুকের চেয়ে উঁচুতে তুলতেই পারেননি। উল্লেখ্য, ইউজিন তখন অবধি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ‘স্ট্রংম্যান’ ছিলেন। এমন একজন স্ট্রংম্যানের এহেন শোচনীয় পরাজয় তখনকার পৃথিবীতে শুধু উল্লেখযোগ্যই নয়, রীতিমতো ভিত নাড়িয়ে দেবার মতো। প্রাচীন গ্রিস ও ভারতে পরাজিত যোদ্ধার উপাধি ও শিরোপা কেড়ে নেবার রীতি ছিল। তারই পুনরাবৃত্তি করে পরাজিত ইউজিনের নামের শেষাংশ দখল করে ব্র্যামবাখ হয়ে উঠলেন ‘গ্রেট স্যান্ডউইনা’।



History Of Female-BodyBuilders


৫৭ বছর বয়সেও তিনি তার স্বামীকে একহাতে উত্তোলন করার মতো শক্তির অধিকারী ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রিঙ্গলিং ব্রাদার্স ও বার্নাম অ্যান্ড বেইলি সার্কাসে যোগ দেন, যেখানে তিনি খালি হাতে আয়রন বার ভেঙে সবাইকে অবাক করে দিতেন। এই কালজয়ী নারী ১৯৫২ সালে ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করেন।


সবলদেহী মহিলারা তৎকালীন ক্রীড়াঙ্গনের মহিলাদের চেয়ে বিশালদেহী ছিলেন। কোমল শরীরের অধিকারী হলেও পুরুষদের তুলনায় তাদের এমন দেহাবয়ব বেশ বিরল। তবে শুধু আকৃতি বা অবয়বের জন্য তারা আলোচিত ও জনপ্রিয় হননি। বরং তাদের অমানুষিক শক্তিই তাদের ব্যতিক্রম করে তুলেছিল। সবলদেহী নারী হিসেবে আকৃতি ও পেশী সৌষ্ঠবের চেয়ে নারীদের শক্তিমত্তা প্রাধান্য পেত।


সমগ্র ১৯ ও ২০ শতকের শুরুতেও সাধারণ মানুষের দৃষ্টিতে নারীদের শরীরচর্চা নিন্দনীয় ছিল। এমন স্ট্রং উইমেন থাকার পরও অনেক দিন পর্যন্ত নারীর শক্তিমত্তা তাদের প্রাপ্ত মূল্য থেকে বঞ্চিত ছিল। নারীদের বরাবরাই দুর্বল ও ঠুনকো শরীরের অধিকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। দুর্বল দেহের অধিকারী নারীরা দেহের সামান্য শক্তি ঘর-কন্না ও সন্তান পালনে ব্যবহার করবে এমনটাই ছিল তখনকার কাম্য রীতি। ঘরের কাজই ছিল একমাত্র শরীরচর্চা। এর চেয়ে নিয়ম করে অধিক শরীরচর্চা করে পেশীর বর্ধন নারীদের ভেতর পুরুষালি বৈশিষ্ট্য আনে বলে মনে করা হতো। সেসময় মহিলারা সবরকম গঠনমূলক শারীরিক পরিশ্রম থেকে দূরে থাকতেন এবং শক্তিমত্তার অধিকারী হিসেবে পরিচিত হতে অপছন্দ করতেন।


বডি বিল্ডার মহিলারা তখনকার দিনে কেবল মঞ্চেই যে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করছেন তা নয়। বরং একাধিক উপায়ে তারা সমাজসেবাও করেছেন। এমনই একজন ছিলেন ওয়েলসের অধিবাসী কেট রবার্টস। তবে ‘ভলকানা’ নামেই তিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত ছিলেন। সে সময় বডিবিল্ডিং জগতে ‘ভলকানা ও অ্যাটলাস’ যুগল বেশ পরিচিত নাম ছিল। কেট রবার্টস তার প্রদর্শনীর কাজে অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণ করে খ্যাতি কুড়ালেও কর্মজীবনে জনপ্রিয়তা পান ফ্রান্সে প্রদর্শনীর পর। তার পারফরমেন্সে খুশি হয়ে ফরাসি বডি বিল্ডিংয়ের পথিকৃৎ এডমন্ড দেসবোঁনে তাকে পদক দেন। এই খবর তখন ফ্রান্সের সব বিনোদন পত্রিকার শীর্ষ সংবাদ ছিল। এছাড়া বেন্ট প্রেস প্রতিযোগিতায় (এক হাতে নির্দিষ্ট পরিমাণ ওজন মাথার উপর তুলে ধরা) ভলকানা ডান হাতে ১২৪ পাউন্ড ওজন উঠিয়ে রেকর্ড করেন।


Female-BodyBuilders


সমাজে তার কর্মের মাহাত্মের জন্য তাকে একরকম সুপারহিরোর মর্যাদায় দেখা হতো। পানিতে ডুবন্ত বাচ্চাদের উদ্ধার করা, নিজের প্রাণ বিপন্ন করে নিশ্চিত দুর্ঘটনায় পড়তে যাওয়া ওয়াগনকে রক্ষা করা, ছিনতাইকারীর হাত থেকে নিরীহ পথিকদের রক্ষা করাসহ আরো অনেক হিতকারী ও সম্মান জাগানো কাজের সাথে তার নাম জড়িয়ে আছে। এমনকি ১৮৮৮ সালে ব্রিস্টলে লাগামছাড়া দৌড়ানো অবস্থায় এক স্ট্যালিয়ন ঘোড়াকে স্বীয় শক্তিবলে থামিয়ে অনেক মানুষকে হতাহত হওয়া থেকে রক্ষা করেন।


১৯ শতকের তুলনায় বর্তমানে নারীদের বডি বিল্ডিং অনেক অগ্রসর হয়েছে। সেরন ব্রুনেই, কিম চিজেভস্কি, বেভ ফ্রাঞ্চিসের নাম কম বেশি অনেকেই শুনে থাকবে। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতও পিছিয়ে নেই, নিয়মিত আয়োজন হচ্ছে নারী বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতার। যদিও সামাজিকভাবে এখনো তাদের অনেক বাধার সম্মুখীন হতে হয়, যা কি না আইবিবিএফ (ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডার্স ফেডারেশন) ২০১৮ এর চ্যাম্পিয়ন ভরসার কথাতে স্পষ্ট, “আমার পরিবার বডি বিল্ডিংয়ের বিপক্ষে ছিল, অথচ সেটাই আমাকে আজ সম্মান এনে দিল।“
























Source: roar.media




Labels:

Weight Loss Tips In Bengali. ওজন কমাতে রাতে মেনে চলুন এই ডায়েট চার্ট! ফল পাবেন

 Weight Loss Tips In Bengali. ওজন কমাতে রাতে মেনে চলুন এই ডায়েট চার্ট! ফল পাবেন।


ওজন কমাতে রাতে মেনে চলুন এই ডায়েট চার্ট! ফল পাবেন এতে কোন সন্দেহ নেই ।

এখানে কিছু ওজন কমানোর টিপস রয়েছে যা আপনাকে আপনার যাত্রায় সাহায্য করতে পারে। বাস্তবসম্মত লক্ষ্য সেট করুন এবং পথে অগ্রগতি উদযাপন করুন। আপনার ক্যালোরি গ্রহণ দেখুন এবং অংশের আকার মনে রাখবেন। ক্যালোরি পোড়াতে এবং আপনার লক্ষ্য অর্জন করতে আপনার রুটিনে নিয়মিত ব্যায়াম অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনার ওজন কমানোর প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার জন্য প্রচুর ঘুম পান এবং হাইড্রেটেড থাকুন। মনে রাখবেন যে ওজন হ্রাস একটি যাত্রা যার জন্য প্রতিশ্রুতি এবং ধৈর্যের প্রয়োজন, কিন্তু এই টিপসগুলির সাহায্যে, আপনি আপনার লক্ষ্যগুলির দিকে অবিচলিত অগ্রগতি করতে পারেন।




ওজন কমাতে রাতে মেনে চলুন এই ডায়েট চার্ট! ফল পাবেন।



হাইলাইটসঃ

সন্ধ্যেবেলার স্ন্যাক্সে বেশিরভাগ মানুষই তেলেভাজা জাতীয় খাবার খান।

যা একেবারেই স্বাস্থ্যউপযেগী নয় এবং সেইসঙ্গে পেটের পক্ষেও ভালো নয়।

আর তাই ওজন কমাতে চাইলে রাতের খাবারও খেতে হবে সময় এবং নিয়ম মেনে।



এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: শরীর সুস্থ রাখতে আমাদের ঠিকঠাক ঘুম এবং সুষম আহার প্রয়োজন। খাওয়া দাওয়ায় সমস্যা হলে যেমন শরীর খারাপ করে তেমনই ওজন বাড়ে। খাবার হজম না হলেই গ্যাস, অম্বল এসব হবে। আর এসব থেকে পেট ফেঁপে গিয়ে ওজন বাড়ে। ওজন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সবচেয়ে বেশি ফ্যাট জমে পেটে। সবার আগে ওখানেই চোখ পড়ে। আর ভুঁড়ি হল যাবতীয় রোগের উৎস। অনেকেই ভাবেন না খেয়ে থাকলে ওজন কমবে। কিন্তু অনেকটা সময় না খেয়ে থাকলেই পেটে গ্যাস জমে।






আবার এরকমও অনেক মানুষ আছেন যাঁরা ইভিনিং স্ন্যাক্স আর ডিনারের মধ্যিখানের এই সময়ে পরিমাণে বেশি খাবার খেয়ে ভাবেন রাতে আর কিছু খাবেন না। আর সন্ধ্যেবেলার স্ন্যাক্সে বেশিরভাগ মানুষই তেলেভাজা জাতীয় খাবার খান। যা একেবারেই স্বাস্থ্যউপযেগী নয় এবং সেইসঙ্গে পেটের পক্ষেও ভালো নয়। আর তাই ওজন কমাতে চাইলে রাতের খাবারও খেতে হবে সময় এবং নিয়ম মেনে। দীর্ঘ ৮ থেকে ১০ ঘন্টা খালি পেটে থাকলে শরীর ভেতর থেকে ভাঙতে শুরু করে। এতে ওজন না কমে বরং বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। রাতে একদম কিছু না খাওয়ার পরিবর্তে মেনে চলুন এই ডায়েট চার্ট। ওজন কমবেই।





যাঁদের রুটি বা গমের তৈরি খাবার সহ্য হয় না তাঁরা যা খাবেন



যাঁদের রুটি বা গমের তৈরি খাবার সহ্য হয় না তাঁরা যা খাবেন


ভাত- একদম মেপে এক কাপ, কিছুতেই তার থেকে বেশি নয়।


মাছ/ মাংস- ১ পিস


সবজি- তেল ছাড়া সবজি সেদ্ধ এক বাটি। প্রয়োজনে চলতে পারে একটু বাটার আর গোলমরিচ।


স্যালাড- কাঁচা সবজি আর মেয়োনিজের স্যালাড বানালে আর অন্য কিছু খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।


ডাল- ওজন কমাতে অবশ্যই মেনুতে রাখুন ডাল। এছাড়াও ডালের পুষ্টিমূল্য অনেক বেশি।


দই-এক কাপ টকদই অবশ্যই খান। রাতে দই খেলে অ্যাসিড হবে এই ধারণা কিন্তু ভুল।



যাঁরা রুটি খেতে পছন্দ করেন



যাঁরা রুটি খেতে পছন্দ করেন


অনেকেই আছেন দুবেলা রুটি খান, বার অনেকেই আছেন সারা বছর রাতে রুটি খান।


একদম পাতলা দুটো আটার রুটি খান। তার বেশি নয়। এমনকী ময়দার রুটিও খাবেন না। রুটির বদলে পাঁউরুটিও নয়। একবাটি সবজি সেদ্ধ ।

ডিমের সাদা অংশ। একটা ডিম সেদ্ধ করুন। এবার সন্ধ্যায় কুসুম ছাড়া অর্ধেক খান। রাতে বাকি সাদা অংশ। কিংবা এক পিস মাছ বা মাংস।



আরও পড়ুন: কেন শীতেই বাড়ে অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা? জানুন ঘরোয়া প্রতিকার!


ওজন কমাতে ফল খেতেই হবে। প্রতিদিন একবাটি পেঁপে/ আপেল/ নাসপাতি অবশ্যই রাখুন মেনুতে।


সবচেয়ে তাড়াতাড়ি ওজন কমবে যদি এই ডায়েট চার্ট ফলো করেন। এই ডায়েটে শরীর সুস্থ থাকবে সেই সঙ্গে দ্রুত ওজনও কমবে।



 কেন শীতেই বাড়ে অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা? জানুন ঘরোয়া প্রতিকার!




চিনি ছাড়া এবং বেশি ফাইবার যুক্ত কর্নফ্লেক্স হাফ কাপ। এবার মাখন তোলা দুধের সঙ্গে ওই কর্নফ্লেক্স মিশিয়ে খান। যদি চিনি ছাড়া একান্তই না খেতে পারেন তাহলে সামান্য মধু যোগ করতে পারেন। তবে কর্নফ্লেক্সের সঙ্গে সবসময় গরম দুধ খাবেন। সঙ্গে খেতে পারেন তিনটে আমন্ড। তবে যদি কোলেস্টেরল থাকে তাহলে আমন্ড খাবেন না।

ওজন কমানোর জন্য বাংলা ডায়েট প্ল্যান


মেদ ‍ভুড়ি কমানো বা ওজন নিয়ন্ত্রণের সঠিক উপায় আসলে ভালো খাদ‌্যাভ‌্যাস গড়ে তোলা। চলুন আমরা একটি ডায়েট প্ল্যান দেখি যা দীর্ঘ মেয়াদে ওজন কমিয়ে মেদ-ভুড়ি দুর করবে। এই প্ল্যানটি অনুসরন করা খুবই সহজ হবে এবং এটি সেভাবেই প্রস্তুত করা হয়েছে। এই প্ল্যানটি অনুসরন করলে আপনার ক্ষুধাও মিটবে ওজনও কমবে কিন্তু এটি আপনাকে দৗর্ঘমেয়াদে অভ‌্যাস করতে হবে । আগেই বলেছি ওজন ভাল খাদ‌্যাভ‌্যাসের কোন বিকল্প নেই। আর একটি বিষয় চটকদার বা ম‌্যাজিক‌্যাল কোন ফর্মুলায় বিশ্বাস করবেন না। ওগুলো স্বল্প মেয়াদে কিছু কাজ করলেও কিছুদিনের মধ‌্যেই বুঝতে পারবেন ওগুলো আসলে ভুয়া ।

ওজন কমানোর জন্য বাংলা ডায়েট প্ল্যান



সকাল ৭টা ঘুম থেকে উঠেই :

এক চামচ খাটি মধু ও এক ফালি লেবু মেশানো হালকা কুসুম গরম পানি এক গ্লাস। এটা খেয়েই স্বাভাবিক কাজকর্ম বা ব‌্যায়াম করতে পারেন।


সকাল ৮টা ব্রেকফাস্ট বা নাস্তা:

এক প্লেট ভাত অথবা দুটি ছোট সাইজ রুটি । এবং সবজি এক বাটি এবং একটি ডিম একটি আপেল বা কলা বা এজাতীয় ফল। খেয়াল করুন রাতে রুটি খেলে সকালে ভাত খাবেন। রাতে ভাত খেলে সকালে রুটি খাবেন। সবজি হিসেবে যদি লাউ বা পেপে বা চালকুমড়া নেন তাহলে সবজি একটু বেশী খেলে সমস‌্যা নেই। ছিম বা ঢেড়স বা বরবটি জাতীয় সবজি এক বাটি খেতে পারেন কিন্তু সবজি আলু দিয়ে রান্না না করলে ভাল হয়।

সকাল ১১টায় হালকা নাস্তা এবং জলখাবার:

নাস্তা হিসেবে বাড়িতে বানানো সবজি রোল বা এক স্লাইস পাউরুটি বা কম ক‌্যালরি সমৃদ্ধ টোস্ট যদি পাওয়া যায় বা হালকা কিছু খেয়ে নিন। সাথে অবশ‌্যই এক কাপ গ্রিন টি বা সবুজ চা। ফাস্ট ফুড বা মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার বর্জনীয়।

দুপুর ১টার দিকে লাঞ্চ বা ডিনার

১ বা দেড় প্লেট ভাত ২ টুকরা মাছের ঝোল অথবা মুরগীর মাংস(চিকেন হলে ভাল হয় চর্বি বিহীন অন‌্য মাংসও খাওয়া যায়)। সাথে অড়হর বা মুগ ডাল । সাথে সালাদ এক বাটি অথবা একটি শসা বা গাজর । সবজি ভাজি আধা বাটি। খাবার আস্তে আস্তে ভাল করে চিবিয়ে খান। সময় নিয়ে খান।

বিকাল ৪টা ৩০ হালকা নাস্তা

সবজি দিয়ে বানানো নাস্তা বা অল্প একটু মুড়ি বা চিড়া বা খই । সাথে অবশ‌্যই টক দই ও কলা দিয়ে বানানো লাচ্ছি।(লাচ্ছিতে চিনি দেয়া যাবেনা হালকা গুল মরিচের গুড়া দেয়া যেতে পারে। লাচ্ছি হিসেবে না খেলেও টক দই খেতে হবে এক্ষেত্রে চিড়া দিয়ে খেতে পারেন।

রাত :৮ টা ডিনার বা নেশভোজ

১ প্লেট ভাত বা ১ টা রুটি সাথে অবশ‌্যই শাক ভাজি বা ঝোল। পুইশাক বা পালংশাক বা লালশাক এগুলো সবচেয়ে ভালো। মাছ খেতে পারেন ২ টুকরো । হালকা সবজির ঝোল পাতে নিতে পারেন।

খেয়াল করুন কয়েকটি টিপস।

দুপুর ১টার দিকে লাঞ্চ বা ডিনার



প্রথমত মাংসের চেয়ে মাছের অগ্রাধিকার বেশী।


দ্বিতীয়ত ভাত বা রুটি বা লুচি বা পরোটা এরকম শর্করা জাতীয় খাবার আপনি আরো বেশী খেতে পারেন যদি আপনি পর্যাপ্ত ব‌্যায়াম বা পরিশ্রমের কাজ করতে পারেন। আপনার দেহের শ্রমের সাথে এজাতীয় খাবার সমন্বয় করে কম- বেশী করা যেতে পারে।


তৃতীয়ত আপনার বেশী খাওয়ার প্রবণতা থাকলে পেপে বা চালকুমড়া বা লাউ এরকম সবজির ঝোল বেশী করে রান্না করে পাতে বেশী করে নিয়ে ভাত বা রুটির উপর নির্ভরতা কমাতে পারেন। অথবা খাওয়ার আগে পানি খেতে পারেন অথবা প্রথমে পাতে খুবই পাতলা করে রান্না করা ডাল আগে একবাটি চুমুক দিয়ে খেতে পারেন।


চতুর্থত খাবারের আকাঙ্ক্ষাকে দমাবেন না । প্রয়োজনে বেশী খেয়ে বেশী ব‌্যায়াম বা কায়িক পরিশ্রম করুন। এক্ষেত্রে কৌশল অবলম্বন করুন। নিতান্তই খেতে ইচ্ছে করলে কম-ক‌্যালরি আছে এমন খাবার খান।


পঞ্চমত নাস্তায় ফলমুল খেতে পারেন পর্যাপ্ত অনেক ফল আছে যা ওজন কমাতে সহায়ক।

একজন সুস্থ স্বাভাবিক নারী বা পুরষের কমপক্ষে ১২০০ ক‌্যালরি সমৃদ্ধ খাবার দরকার। আরেকটি পয়েন্ট- ওজন একবার নিয়ন্ত্রণে এলে সে ওজন ধরে রাখার কৌশল অবলম্বন করবেন। আপনি ক‌্যালরি সমৃদ্ধ খাবারগুলো(ভাত বা রুটি বা লুচি বা পরোটা- এছাড়া সবজি বা ফলেও অল্প করে ক‌্যালরি থাকে) আপনার শারিরীক নড়াচড়া বা ব‌্যায়াম বা পরিশ্রমের সাথে এডজাস্ট বা সমন্বয় করে নিবেন। এটিই বেশী সহজ ও কার্যকরী। আপনি কিছুিদিন এই ছকটি অনুসরন করলেই ফল পাবেন এবং এটি নিজের মত করে সাজিয়ে নিতে পারবেন। আর কখনও হতাশ হবেন না । গুড লাক। (এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন ডায়েট প্ল্যান আর ডায়েট চার্ট এক জিনিস নয় । একজনের ডায়েট চার্ট আরেকজনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় না। তাই এক্সাক্টলি কোন ব্যক্তির একেবারে নিজস্ব ডায়েট প্ল্যান এর প্রয়োজন হলে ডায়েটিশিয়ান এর সাথে যোগাযোগ করা উচিত।















Source:eisamay.com and royalbangla.com




Labels: , ,

Some Most effective upper abs workout

  Some Most effective upper abs workout 


উপরের অ্যাবস হল রেকটাস অ্যাবডোমিনিস পেশীর একটি নির্দিষ্ট এলাকা, যা হল সেই পেশী যা পেটের কেন্দ্রে উল্লম্বভাবে চলে এবং প্রায়ই "ছয়-প্যাক পেশী" হিসাবে উল্লেখ করা হয়। উপরের অ্যাবসগুলি পাঁজরের খাঁচার কাছে অবস্থিত এবং মেরুদণ্ডকে বাঁকানো বা পেলভিসের দিকে পাঁজরের খাঁচা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উপরের অ্যাবসকে শক্তিশালী করা অঙ্গবিন্যাস উন্নত করতে, মূল স্থায়িত্ব বাড়াতে এবং উপরের পেটের অঞ্চলে একটি টোনড, সংজ্ঞায়িত চেহারা অর্জন করতে সহায়তা করে।


উপরের অ্যাবসকে টার্গেট করতে, মেরুদণ্ডের বক্রতার উপর ফোকাস করে এবং রেকটাস অ্যাবডোমিনিসের উপরের অংশকে নিযুক্ত করে এমন ব্যায়াম করা গুরুত্বপূর্ণ। উপরের অ্যাবসের জন্য কিছু জনপ্রিয় ব্যায়ামের মধ্যে রয়েছে ক্রাঞ্চ, রিভার্স ক্রাঞ্চ, সাইকেল ক্রাঞ্চ, ঝুলন্ত লেগ রেইজ এবং প্ল্যাঙ্ক টু পাইক। মাঝারি সংখ্যক রেপ এবং সেট দিয়ে শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি শক্তিশালী হওয়ার সাথে সাথে ধীরে ধীরে বাড়ানো। আঘাত এড়াতে এবং ব্যায়াম থেকে সর্বাধিক পেতে সঠিক ফর্মের সাথে ব্যায়াম করা নিশ্চিত করুন। একটি ভাল বৃত্তাকার ওয়ার্কআউট অর্জনের জন্য আপনার পেট এবং অন্যান্য নীচের পিছনের পেশীগুলির জন্য ব্যায়াম অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না।

Some Most effective upper abs workout



Crunches for Abs


crunches আপনাকে পেশী তৈরি করতে সাহায্য করে। সিক্স-প্যাক অ্যাবাস। এটি তির্যক আপনার কোর এবং উত্তর সহর পেশীগুলিকে করে। crunches আপনার কোরকে শক্তিশালী করার এবং আপনার অ্যাবসকে টোন করার জন্য একটি ক্লাসিক ব্যায়াম। তবে, আঘাত এড়াতে এবং আপনার ওয়ার্কআউট থেকে সর্বাধিক সুবিধা পেতে এগুলি সঠিকভাবে সম্পাদন করা গুরুত্বপূর্ণ। এই বিস্তৃত নির্দেশিকায়, আমরা সঠিক কৌশল, বৈচিত্র্য এবং আপনার ওয়ার্কআউট রুটিনে সেগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য টিপস সহ ক্রাঞ্চস সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার সেগুলি নিয়ে যাব। চলুন নিই কিভাবে বসতে হয়।

Crunches for Abs 

How to do Crunches-Crunches কিভাবে করবেন

Crunchesগুলি হল সহজ ব্যায়াম যা সরঞ্জাম সহ বা ছাড়াই যে কোনও জায়গায় করা যেতে পারে। ক্রাঞ্চগুলি কীভাবে সঠিকভাবে সম্পাদন করতে হয় সে সম্পর্কে এখানে একটি ধাপে ধাপে নির্দেশিকা রয়েছে:


  1. আপনার হাঁটু বাঁকানো এবং মেঝেতে পা সমতল করে আপনার পিঠের উপর শুয়ে পড়ুন।

  2. আপনার মাথার পিছনে আপনার হাত রাখুন, তবে আপনার আঙ্গুলগুলিকে ইন্টারলেস করবেন না।

  3. আপনার কাঁধের ব্লেডগুলি মেঝে থেকে তুলুন, আপনার অ্যাবস সংকুচিত করুন।

  4. আপনার কাঁধের ব্লেডগুলিকে মেঝেতে ফিরিয়ে দিন এবং পুনরাবৃত্তি করুন।


পুরো ব্যায়াম জুড়ে আপনার ঘাড় এবং মাথা একটি নিরপেক্ষ অবস্থানে রাখা এবং আপনার হাত দিয়ে আপনার ঘাড় টানানো এড়াতে গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ক্রাঞ্চ থেকে সর্বাধিক পেতে, আপনার কোরকে নিযুক্ত করা নিশ্চিত করুন এবং মেঝে থেকে আপনার কাঁধ তুলতে আপনার abs ব্যবহার করুন।



Benefits of doing Crunches-ক্রাঞ্চের সুবিধাগুলি অসংখ্য এবং এর মধ্যে রয়েছে:


Strengthening the core-কোরকে শক্তিশালী করা: ক্রাঞ্চগুলি পেটের পেশীগুলিতে কাজ করে, যার মধ্যে রয়েছে রেকটাস অ্যাবডোমিনিস, তির্যক এবং ট্রান্সভার্স অ্যাবডোমিনিস। এই পেশীগুলিকে শক্তিশালী করে, আপনি আপনার সামগ্রিক ভঙ্গি এবং স্থিতিশীলতা উন্নত করতে পারেন, আপনার আঘাতের ঝুঁকি কমাতে পারেন এবং আপনার অ্যাথলেটিক কর্মক্ষমতা বাড়াতে পারেন।


Toning the abs-অ্যাবস টোনিং: ক্রাঞ্চগুলি আপনার অ্যাবসকে টোন এবং সংজ্ঞায়িত করার একটি দুর্দান্ত উপায়, যা আপনাকে আরও শক্তিশালী, আরও সংজ্ঞায়িত মিডসেকশন দেয়।


Improving posture-অঙ্গবিন্যাস উন্নত করা: শক্তিশালী অ্যাবস আপনার ভঙ্গি উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে, আপনার ঘাড়, পিঠ এবং নিতম্বের চাপ কমাতে পারে।


Improving balance and stability-ভারসাম্য এবং স্থিতিশীলতা উন্নত করুন: মূল পেশী শক্তিশালী করার মাধ্যমে, ক্রাঞ্চগুলি আপনার ভারসাম্য এবং স্থিতিশীলতা উন্নত করতে পারে, যা অন্যান্য ব্যায়াম এবং দৈনন্দিন কাজগুলিকে সহজ করে তোলে।


Reducing lower back pain-পিঠের নিচের ব্যথা কমায়: শক্তিশালী অ্যাবস পিঠের নিচের অংশকে সমর্থন করতে এবং স্ট্রেন কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে পিঠের নিচের ব্যথা এবং অস্বস্তি কম হয়।


Boosting athletic performance-অ্যাথলেটিক কর্মক্ষমতা বাড়ানো: ক্রাঞ্চগুলি মূল শক্তি, স্থিতিশীলতা এবং শক্তি বাড়িয়ে আপনার অ্যাথলেটিক কর্মক্ষমতা উন্নত করতে পারে।


Enhancing overall fitness-সামগ্রিক ফিটনেসের উন্নতি: আপনার ওয়ার্কআউট রুটিনে ক্রাঞ্চগুলি অন্তর্ভুক্ত করা আপনার সামগ্রিক ফিটনেস উন্নত করতে পারে এবং আপনাকে আপনার ফিটনেস লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করতে পারে।


নিয়মিত ক্রাঞ্চ করে, আপনি এই সমস্ত সুবিধা উপভোগ করতে পারেন এবং আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং ফিটনেস উন্নত করতে পারেন।


Variations of Crunches-ক্রাঞ্চের বৈচিত্র


একবার আপনি বেসিক ক্রাঞ্চ আয়ত্ত করার পরে, আপনি আপনার অ্যাবসের বিভিন্ন অংশকে টার্গেট করতে এবং আপনার ওয়ার্কআউটের রুটিনকে সতেজ রাখতে চেষ্টা করতে পারেন এমন অনেক বৈচিত্র রয়েছে। এখানে কিছু জনপ্রিয় ক্রাঞ্চ বৈচিত্র রয়েছে:


  • Reverse Crunches-রিভার্স ক্রাঞ্চস: এই বৈচিত্রটি নীচের অ্যাবসের উপর ফোকাস করে এবং এতে আপনার কাঁধের পরিবর্তে আপনার নিতম্বগুলি মেঝে থেকে তুলে নেওয়া জড়িত।


  • Oblique Crunches-তির্যক ক্রাঞ্চস: আপনি মেঝে থেকে কাঁধ উঠানোর সাথে সাথে আপনার ধড়কে একপাশে মোচড় দিয়ে এই পরিবর্তনটি আপনার অ্যাবসের পাশের তির্যক পেশীগুলিকে লক্ষ্য করে।


  • Medicine Ball Crunches-মেডিসিন বল ক্রাঞ্চস: আপনার ক্রাঞ্চে একটি মেডিসিন বল যোগ করা প্রতিরোধ যোগ করতে পারে এবং আপনার ওয়ার্কআউটের তীব্রতা বাড়াতে পারে।


  • Weighted Crunches-ওজনযুক্ত ক্রাঞ্চ: প্রতিরোধ যোগ করতে একটি ওজন (যেমন ডাম্বেল বা কেটলবেল) ধরে রাখুন ।



Chair Exercise for Abs at Home or Office

Abs আমাদের মূল অংশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং ভাল ভঙ্গি এবং সামগ্রিক ফিটনেস বজায় রাখতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যাইহোক, প্রত্যেকেরই জিমে আঘাত করার বা ফিটনেস সরঞ্জামগুলিতে বিনিয়োগ করার সময় বা সংস্থান নেই। সৌভাগ্যবশত, অ্যাবসের জন্য চেয়ার ব্যায়ামগুলি তাদের জন্য একটি সুবিধাজনক এবং কার্যকর সমাধান প্রদান করে যারা তাদের বাড়িতে বা অফিসের আরামে তাদের কেন্দ্রে কাজ করতে চান।

Chair Exercises for Abs



Benefits of Chair Exercises for Abs-Abs এর জন্য চেয়ার এক্সারসাইজের সুবিধা:


  • Convenient-সুবিধাজনক: চেয়ার সহ যে কোনও জায়গায় এবং কোনও অতিরিক্ত সরঞ্জাম ছাড়াই করা যেতে পারে


  • Functional-কার্যকরী: অ্যাবসকে লক্ষ্য করে এবং মূলকে শক্তিশালী করে.


  • Time-saving-সময়-সংরক্ষণ: সারা দিন সংক্ষিপ্ত, পরিচালনাযোগ্য সেশনে করা যেতে পারে।


  • Suitable for all fitness levels-সমস্ত ফিটনেস স্তরের জন্য উপযুক্ত: বিভিন্ন ফিটনেস স্তর এবং ক্ষমতার জন্য সংশোধন করা যেতে পারে।


How to incorporate chair exercises into your workout routine-কিভাবে আপনার ওয়ার্কআউট রুটিনে চেয়ার ব্যায়াম অন্তর্ভুক্ত করবেন:


প্রতিটি অনুশীলনের 10-15 পুনরাবৃত্তির 3 সেট দিয়ে শুরু করুন

সময়ের সাথে সাথে ধীরে ধীরে রিপ এবং সেটের সংখ্যা বাড়ান

সম্পূর্ণ অ্যাবস ওয়ার্কআউটের জন্য বিভিন্ন ব্যায়াম মিশ্রিত করুন এবং মেলান

সারাদিনের সংক্ষিপ্ত, পরিচালনাযোগ্য সেশনে এই ব্যায়ামগুলিকে আপনার দৈনন্দিন রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করুন।


Sit-ups Exercises For Abs


Sit-ups:

মেঝেতে আপনার পা সমতল রেখে একটি চেয়ারের প্রান্তে বসে শুরু করুন।

আপনার মাথার পিছনে আপনার হাত রাখুন এবং আপনার পিঠটি সামান্য খিলান না হওয়া পর্যন্ত পিছনে ঝুঁকুন।ধীরে ধীরে আপনার উপরের শরীরকে আপনার হাঁটুর দিকে বাড়ান এবং তারপর শুরুর অবস্থানে ফিরে যান। 10-15 পুনরাবৃত্তির জন্য পুনরাবৃত্তি করুন।


Benefits of Sit-ups Exercises For Abs


Strengthens the rectus abdominis muscle: রেকটাস অ্যাবডোমিনিস, যা "সিক্স-প্যাক পেশী" নামেও পরিচিত, এটি এমন একটি পেশী যা পেটের কেন্দ্রে উল্লম্বভাবে চলে। সিট-আপগুলি এই পেশীগুলিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে, আপনাকে একটি সংজ্ঞায়িত, টোনড চেহারা দেয়।



Improves posture:নিয়মিত সিট-আপগুলি আপনার পেটের এবং নীচের পিঠের পেশীগুলিকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে আপনার ভঙ্গি উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে, স্লাচিং এবং স্লাচিং প্রতিরোধে সহায়তা করে।


Increases core stability:  সিট-আপগুলি আপনার পেট, নিতম্ব এবং নীচের পিছনের পেশীগুলিকে নিযুক্ত করে, যা মূল স্থিতিশীলতা এবং ভারসাম্য বাড়াতে সাহায্য করে।


Increases overall fitness:  সিট-আপ হল একটি পূর্ণ-শরীরের ব্যায়াম যা একাধিক পেশী গ্রুপে কাজ করে এবং আপনার হার্টের হার বাড়িয়ে আপনার সামগ্রিক ফিটনেস উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।


Convenient: সিট-আপগুলি যে কোনও জায়গায় এবং কোনও সরঞ্জাম ছাড়াই করা যেতে পারে, এটি ব্যস্ত সময়সূচী বা সীমিত স্থানের জন্য একটি সুবিধাজনক ব্যায়াম করে তোলে।


আঘাত এড়াতে এবং ব্যায়াম থেকে সর্বাধিক সুবিধা পেতে সঠিক ফর্মের সাথে সিট-আপ করা গুরুত্বপূর্ণ। একটি মাঝারি সংখ্যক প্রতিনিধি দিয়ে শুরু করুন এবং ধীরে ধীরে আপনি শক্তিশালী হয়ে উঠুন। আপনার সমস্ত পেটের পেশীগুলিকে টার্গেট করতে এবং একটি ভাল বৃত্তাকার ওয়ার্কআউট অর্জন করতে আপনার ওয়ার্কআউট রুটিনে অন্যান্য ধরণের অ্যাবস ব্যায়াম অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না।



Leg Raises

একটি চেয়ারের প্রান্তে বসুন আপনার হাত দিয়ে সমর্থনের জন্য পাশগুলি আঁকড়ে ধরুন।

উভয় পা সোজা মেঝে থেকে তুলুন।আপনার পা নিচু করুন এবং 10-15 বার পুনরাবৃত্তি করুন।

Leg Raises 



Benefits of Leg Raises


আপনার অ্যাবস এবং নিতম্বের পেশীগুলিকে শক্তিশালী এবং টোন করার জন্য পা বাড়ানো একটি সহজ, কিন্তু কার্যকর ব্যায়াম। এখানে পা বাড়ার কিছু সুবিধা রয়েছে:


Strengthens Lower Abs: পা রেকটাস অ্যাবডোমিনিসের নীচের অংশকে লক্ষ্য করে, এই অঞ্চলের পেশীগুলিকে টোন এবং সংজ্ঞায়িত করতে সহায়তা করে।


Improves hip flexibility: পা বাড়াতে যে গতি জড়িত তা নিতম্বের নমনীয়তা প্রসারিত করতে এবং উন্নত করতে সাহায্য করে, যা অন্যান্য ব্যায়াম এবং ক্রিয়াকলাপকে সহজ করে তোলে।


Increases core stability:  পা বাড়াতে আপনাকে ভারসাম্য এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আপনার নীচের পিঠ, নিতম্ব এবং পেটের পেশীগুলিকে নিযুক্ত করতে হবে, যা আপনার সামগ্রিক মূল শক্তি উন্নত করতে সহায়তা করে।


Easy to modify:আপনার ফিটনেস লেভেলের সাথে মানানসই পা বাড়াতে পরিবর্তন করা যেতে পারে এবং আপনি শক্তিশালী হওয়ার সাথে সাথে আরও চ্যালেঞ্জিং করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি গতির পরিসর বাড়াতে পারেন, ওজন যোগ করতে পারেন বা ব্যালেন্স বলের মতো অস্থির পৃষ্ঠে ব্যায়ামটি সম্পাদন করতে পারেন।


Convenient: সিট-আপের মতো, পা বাড়ান সরঞ্জাম ছাড়াই যে কোনও জায়গায় করা যেতে পারে, এটি ব্যস্ত সময়সূচী বা সীমিত স্থানের জন্য একটি সুবিধাজনক বিকল্প করে তোলে।


মাঝারি সংখ্যক রেপ এবং সেট দিয়ে শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি শক্তিশালী হওয়ার সাথে সাথে ধীরে ধীরে বাড়ানো। আঘাত এড়াতে এবং ব্যায়াম থেকে সর্বাধিক পেতে সঠিক ফর্মের সাথে ব্যায়াম করা নিশ্চিত করুন। আপনার সমস্ত পেটের পেশীগুলিকে টার্গেট করতে এবং একটি ভাল বৃত্তাকার ওয়ার্কআউট অর্জন করতে আপনার ওয়ার্কআউট রুটিনে অন্যান্য ধরণের অ্যাবস ব্যায়াম অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না।




Russian Twist

মেঝেতে আপনার পা সমতল রেখে একটি চেয়ারের প্রান্তে বসুন।

আপনার মাথার পিছনে আপনার হাত রাখুন এবং আপনার পিঠটি সামান্য খিলান না হওয়া পর্যন্ত পিছনে ঝুঁকুন।

আপনার উপরের শরীরকে একপাশে এবং তারপরে অন্য দিকে মোচড় দিন, প্রতিবার আপনার বিপরীত হাত দিয়ে চেয়ারটি ট্যাপ করুন। প্রতিটি পাশে 10-15 বার পুনরাবৃত্তি করুন।


মাঝারি সংখ্যক রেপ এবং সেট দিয়ে শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি শক্তিশালী হওয়ার সাথে সাথে ধীরে ধীরে বাড়ানো। এছাড়াও আপনি সম্পূর্ণ অ্যাবস ওয়ার্কআউটের জন্য বিভিন্ন ব্যায়াম মিশ্রিত ও মেলাতে পারেন। সারাদিনের সংক্ষিপ্ত, পরিচালনাযোগ্য সেশনে এই ব্যায়ামগুলিকে আপনার দৈনন্দিন রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করুন।


Russian Twist


Benefits of Russian Twist-রাশিয়ান টুইস্টের সুবিধা


অ্যাবস, হিপস এবং পিঠের নীচের অংশের পেশীগুলিকে শক্তিশালী এবং টোন করার জন্য রাশিয়ান টুইস্ট একটি জনপ্রিয় ব্যায়াম। এখানে রাশিয়ান টুইস্টের কিছু সুবিধা রয়েছে:


Targets the oblique muscles: তির্যক পেশীগুলি হল পেটের পাশে অবস্থিত পেশীগুলি। রাশিয়ান টুইস্টগুলি এই পেশীগুলিকে লক্ষ্য করার জন্য একটি দুর্দান্ত অনুশীলন, যা কোমররেখাকে টোন এবং সংজ্ঞায়িত করতে সহায়তা করে।


Improves balance and stability: রাশিয়ান টুইস্টগুলিকে মোচড়ের সময় আপনার উপরের শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে, যা আপনার সামগ্রিক ভারসাম্য এবং স্থিতিশীলতা উন্নত করতে সহায়তা করে।


Increases core strength: আপনার পেট, নিতম্ব এবং পিঠের নীচের অংশে পেশীগুলিকে সংযুক্ত করে, রাশিয়ান টুইস্টগুলি সামগ্রিক মূল শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।


Can be modified:  ওজন যোগ করে, ভারসাম্য বলের মতো একটি অস্থির পৃষ্ঠ ব্যবহার করে বা গতির পরিসর বাড়িয়ে রাশিয়ান টুইস্টগুলিকে আরও চ্যালেঞ্জিং করা যেতে পারে।


Convenient: সিট-আপ এবং পা বাড়ার মতো, রাশিয়ান টুইস্টগুলি কোনও সরঞ্জাম ছাড়াই যে কোনও জায়গায় সঞ্চালিত হতে পারে, এটি ব্যস্ত সময়সূচী বা সীমিত স্থানের জন্য একটি সুবিধাজনক বিকল্প করে তোলে।


মাঝারি সংখ্যক রেপ এবং সেট দিয়ে শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি শক্তিশালী হওয়ার সাথে সাথে ধীরে ধীরে বাড়ানো। আঘাত এড়াতে এবং ব্যায়াম থেকে সর্বাধিক পেতে সঠিক ফর্মের সাথে ব্যায়াম করা নিশ্চিত করুন। আপনার সমস্ত পেটের পেশীগুলিকে লক্ষ্য করে এবং একটি ভাল বৃত্তাকার ওয়ার্কআউট অর্জন করতে আপনার ওয়ার্কআউট রুটিনে অন্যান্য ধরণের অ্যাবস ব্যায়াম অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না।




Labels: